দীর্ঘস্থায়িতা (Durability): চামড়া খুবই মজবুত ও টেকসই উপাদান, সঠিকভাবে ব্যবহারে এবং যত্ন নিলে চামড়ার জুতা অনেকদিন স্থায়ী হয়।
আরামদায়ক (Comfortable): চামড়া পায়ের সাথে ধীরে ধীরে খাপ খাইয়ে নেয়, ফলে তা পরতে বেশ আরামদায়ক হয়।
নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের সুবিধা (Breathability): প্রাকৃতিক চামড়া বাতাস চলাচল করতে দেয়, ফলে পা কম ঘামে এবং দুর্গন্ধও কম হয়।
জলরোধী নয়, তবে পানি প্রতিরোধে সক্ষম (Water-resistant, not waterproof): চামড়া হালকা পানিতে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে, তবে পুরোপুরি জলরোধী নয়। সঠিক প্রক্রিয়ায় ট্রিটমেন্ট করলে পানির প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যায়।
দৃষ্টিনন্দন (Elegant/Attractive look): চামড়ার জুতার একটি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ও ফিনিশ থাকে, যা এটিকে ক্লাসি ও প্রফেশনাল লুক দেয়।
সার্ভিসযোগ্য (Repairable): চামড়ার জুতা সহজেই পালিশ করা যায়, মেরামত করা যায় এবং অনেকক্ষেত্রে নতুনের মতো করে তোলা যায়।
নমনীয় (Flexible): প্রাকৃতিক চামড়া সময়ের সাথে সাথে আরও নমনীয় হয়, যা পায়ের গঠন অনুযায়ী মানিয়ে নেয়।
পরিবেশবান্ধব (Eco-friendly – for natural leather): প্রাকৃতিক চামড়া (বিশেষ করে যেগুলো পরিবেশবান্ধবভাবে প্রক্রিয়াজাত) বায়োডিগ্রেডেবল।